শুক্রবার , ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ , ৪ আশ্বিন ১৪৩১
সংবাদ শিরোনাম :
শিরোনাম গ্রেফতারের ক্ষমতা ‘দখল’, ইউনূসকে কি বার্তা সেনাদের ? ছাত্রলীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যায় অংশ নেয়ায় সমন্বয়ক আহসান লাবিবকে অব্যাহতি যশোরের সাবেক এমপি ইয়াকুবসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা,আসামি গ্রেফতারে ওসিকে নির্দেশ যশোরে প্রয়াত নায়ক সালমান শাহের জন্মদিন উদযাপন যশোরে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের মানববন্ধন যশোরে বিদ্যুৎ বিভাগের ফাঁদে অর্ধলাখ গ্রাহক,চলছে গলাকাটা ব্যবসা! সাবেক এমপি রনজিৎ-এসপি আনিসসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা যশোরে ফিজিও থেরাপী ক্যাম্প অনুষ্ঠিত যশোরের সাবেক এসপি-ওসিসহ ১০ পুলিশসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গুমের মামলা যুবককে পিটিয়ে হত্যার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সমাবেশ,গোলাগুলি-দোকানে আগুন
Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)
মাংকিপক্স থেকে নিরাপদে থাকবেন যেভাবে
প্রকাশ : সোমবার, ১৯ আগস্ট , ২০২৪, ১১:৪০:০০ এ এম
ঢাকা সংবাদদাতা:
Shornolota_2024-08-19_66c2dc50e2ea2.JPG

মধ্য আফ্রিকার কঙ্গো, বুরুন্ডি, রুয়ান্ডা, উগান্ডা, কেনিয়াসহ বিশ্বের অনেক দেশে ছড়িয়ে পড়েছে মাংকিপক্স (এমপক্স)। এরই মধ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও) এ জন্য বিশ্বব্যাপী জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থাও ঘোষণা করেছে।

এমপক্স রোগের জন্য মাংকিপক্স ভাইরাস দায়ী, যা স্মলপক্স বা গুটিবসন্তের ভাইরাসের শ্রেণিভুক্ত।

ধরনঃ এমপক্সের দুটি প্রধান ধরন রয়েছে : ‘ক্লেড ১’ ও ‘ক্লেড ২’।


গত বছরের সেপ্টেম্বরে এমপক্স ভাইরাসের রূপান্তর ঘটে, যার ফলে ‘ক্লেড ১বি’ নামে নতুন একটি ধরন তৈরি হয়। বিজ্ঞানীরা এটিকে ‘এ পর্যন্ত সবচেয়ে বিপজ্জনক’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

উপসর্গঃ এমপক্সের উপসর্গগুলোর মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথা ব্যথা, ঘাম, পিঠে ব্যথা ও পেশির ব্যথা। জ্বর সেরে গেলে ত্বকে ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে, যা মুখ থেকে শুরু হয়ে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে।


এই ফুসকুড়ি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয় এবং খোসপাঁচড়ায় পরিণত হয়। গুরুতর সংক্রমণের ক্ষেত্রে মুখ, চোখ ও যৌনাঙ্গে ক্ষত দাগ দেখা দিতে পারে।

কিভাবে ছড়ায়ঃ এমপক্স প্রধানত সংক্রমিত ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শের মাধ্যমে ছড়ায়, যার মধ্যে রয়েছে শারীরিক সম্পর্ক, ত্বকের স্পর্শ ও এবং শ্বাসপ্রশ্বাস। ভাইরাসটি শরীরে প্রবেশ করে ভঙ্গুর ত্বক, চোখ, নাক বা মুখের মধ্য দিয়ে।


এ ছাড়া ভাইরাস লেগে থাকা বস্তু, যেমনঃ বিছানাপত্র, জামাকাপড় ও তোয়ালে স্পর্শ করেও এটি ছড়াতে পারে। সংক্রমিত পশুদের মাধ্যমে, যেমনঃ বানর, ইঁদুর ও কাঠবিড়ালিও ভাইরাসটি ছড়াতে পারে।

২০২২ সালে মাংকিপক্স ছড়িয়ে পড়ার পেছনে অবৈধ শারীরিক সম্পর্কের ভূমিকা ছিল।

সংক্রমিত ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা যে কেউই সংক্রমিত হতে পারে, যার মধ্যে স্বাস্থ্যকর্মী এবং রোগীর পরিবারের সদস্যরাও অন্তর্ভুক্ত।

করণীয়ঃ এমপক্স সংক্রমণ ঠেকাতে সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়ানো, নিয়মিত সাবান ও পানি দিয়ে হাত ধোয়া এবং সম্পূর্ণ সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত সংক্রমিত ব্যক্তিকে আলাদা করে রাখা প্রয়োজন।


সুস্থ হয়ে ওঠার পর ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে কনডম ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
এমপক্স সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের সেরা উপায় হচ্ছে টিকা গ্রহণ। যদিও টিকা শুধু তাদের জন্য প্রযোজ্য যারা সংক্রমণের ঝুঁকিতে বা রোগীর ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে রয়েছে।

কারো শরীরে এমপক্সের কোনো লক্ষ্মণ দেখা দিলে অথবা আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে অথবা সংক্রমিত দেশ ভ্রমণের ২১ দিনের মধ্যে এই লক্ষ্মণ দেখা দিলে ১৬২৬৩, ১০৬৫৫ নম্বরে যোগাযোগ করুন।

আরও খবর

Ad for sale 225 x 270 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
🔝